Tuesday, August 6, 2013

নিজেই করুন ৩০০ থেকে ৭০০ মেগাবাইটে ডিভিডি রিপ

অনেক সময় দেখা যায় যে একটি ডিভিডিতে হাই কোয়ালিটির একটি মুভি থাকার কারনে আমরা মুভিটি আমাদের পিসি তে সংরক্ষন করতে পারি না। কারন 4.7 GB যায়গা একটি মুভির জন্য একটু বেশীই হয়ে যায়। যদিও এক DVDতে ৪-৫ টি মুভি থাকলে তা 4.7 GB তে সংরক্ষন করতে গায়ে বাধে না তবে সেই তুলনায় DVDrip একটি ভাল অপশন। আমরা জানি DVDrip এ ছবির পুরো কোয়ালিটিই প্রায় অক্ষুন্ন থাকে এবং জায়গাও লাগে অনেক কম যা আমরা সহজেই আমাদের পিসির কালেকশনে রাখতে পারি।
2011-01-22_175859তো চলুন দেখি কিভাবে আমরা একটি DVDর DVDrip বানাতে পারি।
প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যারঃ
১. ডিভিডি রম
২. ১০ জিবি ফ্রী স্পেস
৩. একটি দ্রুত গতির কম্পিউটার
দ্রুত গতির পিসি লাগবে তার কারন এটা অত্যন্ত সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।
প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারঃ
1. click this link
2. click this link
মূল প্রোসেসঃ
প্রথম ধাপঃ
আমরা প্রথম সফটওয়্যারটি ব্যাবহার করব পুরো DVDকে একটি সিঙ্গেল .VOB এ পরিনত করতে। যদি আমরা একটি DVDর ফাইল স্ট্রাকচার দেখি তাহলে দেখব সেখানে একাধিক .VOB এক্সটেনশনের ফাইল আছে। তাই এই সফটওয়্যারটি দিয়ে এনকোডিং এর জন্য একটি বড় .VOB ফাইল তৈরী করব।
প্রথম সফটওয়্যারটি চালু করি।
প্রধান উইন্ডোতে হতে মুড IFO তে পরিবর্তন করি।
এখন আশা করছি যে DVD টি rip করব তা আপনার ডিভিডি রমে আছে। তাহলে তা উপরের ছবির মত হবে।
দ্বিতীয় ধাপঃ (advanced)
এবার tools>settings থেকে screenshot এর মত সব কিছু পরিবর্তন করুন।



এটা DVD থেকে ডাটা আপনার HDD তে কপি করবে এবং এতে মোটামুটি ১৫ মিনিট সময় লাগবে।
এরপর ২য় সফটওয়্যারটি চালু করুন। এটির ইন্টারফেস হবে নিচের ছবির মত।
এটা DVD থেকে ডাটা আপনার HDD তে কপি করবে এবং এতে মোটামুটি ১৫ মিনিট সময় লাগবে।
৩য় ধাপঃ
এরপর ২য় সফটওয়্যারটি চালু করুন। এটির ইন্টারফেস হবে নিচের ছবির মত।
এবার input file এ আপনার হার্ডডিস্কে কপি হওয়া ফাইলের লোকেশন দেখিয়ে দিন। এরপর সাইজ সিলেক্ট করুন।
এবার Advance Settings সিলেক্ট করুন এবং Xvid কোডেক, রেসুলেশন Auto width এবং Output Audio Type VBR MP3 128kbps সিলেক্ট করুন।

এইবার মেইন উইন্ডো থেকে add job এ ক্লিক করুন। এরপর start ক্লিক করুন। তারপর বাকী কাজ সফটওয়্যার করবে।
আর এই কাজটি করতে অনেক সময় লাগবে (প্রায় ৩-৪ ঘন্টা!!!!)। তাই ধৈর্য ধারন করুন। ভাল হয় যদি রাতে start করে ঘুম দেন।। :) :)
ভাল থাকবেন সবাই।।

ছবি দিয়ে দারুণ ভিডিও শো তৈরি করুন গুগল পিকাসার মাধ্যমে

অনেকদিন আগে গ্রামের বাড়িতে কোনো একটি অনুষ্ঠানে দাওয়াতে গিয়েছিলাম। সেখানে আমি এবং খালাতো ভাইসহ অনেকেই ডিজিটাল ক্যামেরা নিয়ে গিয়েছিলাম। ছবিও তুলেছি প্রচুর। তবে সেই ছবিগুলোর অধিকাংশই প্রিন্ট করা হয়নি। অনুষ্ঠান থেকে ফেরার সপ্তাহখানেক পর খালাতো ভাইয়ের কাছ থেকে একটা সিডি পেলাম, যেখানে তিনি নির্বাচিত ছবিগুলো দিয়ে ভিডিও শো তৈরি করেছেন। অর্থাৎ, স্থির ছবিগুলোই একটার পর একটা আসবে এবং ব্যাকগ্রাউন্ডে মিউজিক চলতে থাকবে। আমি দেখে অভিভূত হয়েছিলাম। কিন্তু জানতাম না কীভাবে এটা করতে হয়। ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফি দু’টোতেই আগ্রহ থাকার পরও শিখতে পারিনি কীভাবে করতে হয়।
using-video-site
আমরা সাধারণত এসব কাজ করতে অ্যাডোবি প্রিমিয়ার প্রো, ইউলিড মিডিয়া স্টুডিও প্রো ইত্যাদি সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি। অস্বীকার করার উপায় নেই এসব সফটওয়্যার ছাড়া উচ্চমানের ভিডিও এডিটিং করলে খুব একটা ভালো হবে না। তবে আপনার যখন ব্যক্তিগত কিছু ছবি নিয়ে ভিডিও শো তৈরির শখ হবে, তখন আপনি নিশ্চয়ই টাকা খরচ করে বা সময় নষ্ট করে জটিল এইসব সফটওয়্যার নিয়ে ঘাঁটাঘাটি করবেন না; ঠিক যেমনটা আমি করিনি।
তবে আজ কয়েক বছর পর হঠাৎই মনে হলো গুগলের পিকাসা সেবার ডেস্কটপ সংস্করণটি ব্যবহার করি। গুগলের ছবি শেয়ারিংয়ের একটি সেবার নাম হচ্ছে পিকাসা, যার একটি ডেস্কটপ সংস্করণও রয়েছে। নিতান্ত কৌতুহলী হয়েই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করি। এক পর্যায়ে দেখি এতে ভিডিও এডিটিংয়ের সুবিধা আছে। বড় আকারের কিছু নয়, তবে আমি যা চাচ্ছিলাম ঠিক তাই পেয়ে গেছি।
এবারে আসুন জেনে নিই কীভাবে আপনি স্থির চিত্রকে চলমান করে তুলতে পারেন এবং ব্যাকগ্রাউন্ডে পছন্দসই গান বা মিউজিক যোগ করতে পারেন। এই কাজটি করার সহজতম পদ্ধতি হলো গুগল পিকাসা।

তৈরি করুন ভিডিও শো

প্রথমেই গুগল পিকাসা ডাউনলোড করে নিন। লক্ষ্য করুন, পিকাসার লিনাক্স সংস্করণে আপনি ভিডিওর কাজটি করতে পারবেন না। ডাউনলোড করার পর প্রোগ্রামটি চালু করুন। পিকাসা ৩ কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার কম্পিউটার স্ক্যান করে সমস্ত ছবি আপনার সামনে ফোল্ডার বাই ফোল্ডার প্রদর্শন করবে। এখান থেকে আপনি যে ছবিগুলো ভিডিও শো-তে নিতে চান, সেগুলো নির্বাচন করুন। এবারে নিচে দেখবেন মুভি নামে একটা বাটন আছে। সেটায় ক্লিক করলেই আপনার সামনে ভিডিও ক্রিয়েটিং স্ক্রিন প্রদর্শিত হবে।
video-choose-300x187এবার পর্দার নিচের অংশে আপনি টাইমলাইন এবং তারও নিচে ছবিগুলো সাজানো আকারে দেখতে পাবেন। আপনি চাইলে এখান থেকে ছবি মুছে ফেলতে পারেন, অথবা নতুন ছবি যোগ করতে পারেন। একইসঙ্গে আপনি কোন ছবির পর কোন ছবি আসবে তাও সাজিয়ে নিতে পারেন এখান থেকে।
এবার আপনার মুভি এডিটিংয়ের পালা। লক্ষ্য করুন, বাম পাশের প্যানেলটিই আপনার ভিডিও এডিটর। এখান থেকে আপনি ঠিক করতে পারবেন কীভাবে ছবিগুলো পরিবর্তিত হবে, প্রতিটি ছবি কতক্ষণ সময় ধরে প্রদর্শিত হবে ইত্যাদি। তবে তার আগে আসুন ব্যাকগ্রাউন্ডে মিউজিক যোগ করে নিই।

এডিটিং প্যানেলের অডিও ট্র্যাক এর নিচের লোড বাটনে ক্লিক করে পছন্দের মিউজিকটি নির্বাচন করুন। এবার নিচে অপশন ড্রপ-ডাউন বক্স থেকে ছবির সঙ্গে মিউজিকের খাপ খাওয়ানোর জন্য ব্যবস্থা নিতে পারেন। বিগিনারদের জন্য ফিট ফটোস ইনটু অডিও অপশনটি সেরা হবে বলে আমি মনে করে। এতে করে পিকাসা নিজেই ঠিক করে নেবে পুরোটা মিউজিক প্লেব্যাক করতে প্রতিটি ছবিকে কত সেকেণ্ড স্ক্রিনে রাখতে হবে। আর যদি অল্প কয়েকটি ছবি দিয়েই পুরো গান শেষ করতে চান, তাহলে লুপ ফটোস সিলেক্ট করুন।
প্যানেলে দেখবেন স্লাইড নামে আরেকটি ট্যাব আছে। আপনি প্রয়োজনে এটিরও সহায়তা নিয়ে প্রতিটি ছবিতে ক্যাপশন যোগ করতে পারবেন। অবশ্য এটি করলে একটু বাজে দেখা যেতে পারে। সবচেয়ে ভালো হয় শো এর শুরুতে এবং শেষে দু’টি টেক্সট শো বসিয়ে দিলে। এ জন্য আপনার ছবিগুলোর উপর রাইট ক্লিক করুন এবং ইনসার্ট এ টেক্সট স্লাইডে ক্লিক করুন।
এবার প্লে বাটনে প্লে করে পরীক্ষা করুন আপনার ভিডিও শো।

এক্সপোর্ট

পছন্দ হলে প্রথমে আপনাকে বাম পাশের প্যানেলের নিচ থেকে ক্রিয়েট মুভি বাটনে ক্লিক করতে হবে। একটি প্রগ্রেস বার স্ক্রিনের বাম পাশের নিচে দেখতে পাবেন। মুভি তৈরি হতে একটু সময় নিতে পারে । ততক্ষণ অপেক্ষা করুন। মুভি তৈরি হয়ে গেলে মাই ডকুমেন্টস > মাই পিকচারস > পিকাসা > মুভি ফোল্ডার থেকে প্লে করতে পারবেন।
তবে এখানেই শেষ নয়, সবকিছু ফাইনাল হলে এক্সপোর্ট ক্লিপে ক্লিক করতে হবে। এটি আপনি পিকাসার বাম পাশের প্যানেলেই পাবেন। এক্সপোর্ট করার ফলে আপনার ক্লিপের সাইজ কিছুটা কমে আসবে এবং wmv ফরম্যাটে সেভ হবে। আপনি চাইলে পরবর্তীতে তা যেকোনো ফরম্যাটে কনভার্ট করতে পারবেন।
অথবা আপনি পিকাসা থেকেই সরাসরি ইউটিউবে আপলোড করে দিতে পারবেন ক্লিপটি। এ জন্য লগইন করার প্রয়োজন হবে। গুগল পিকাসা দিয়ে তৈরি আমার একটি ভিডিও শো দেখতে এখানে ক্লিক করুন
আপনি কি স্থিরচিত্রকে ভিডিও শোতে রূপান্তরের কাজ করেছেন? এ কাজে আপনি কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করেছেন? আপনার মতে কোন সফটওয়্যার দিয়ে কাজটি সবচেয়ে সহজে সম্পন্ন করা যায়? সকলের মন্তব্য আমন্ত্রিত।

ওপেন শটঃ হোম ইউজারদের জন্য অসাধারণ একটি ভিডিও এডিটর

ইদানীং পাইরেটেড উইন্ডোজ ছেড়ে ওপেন সোর্স লিনাক্স বিশেষ করে উবুন্টু ব্যবহারের বেশ সাড়া পড়েছে। সঙ্গত কারণেই চুরি করা সফটওয়্যারের পরিবর্তে লিনাক্স ব্যবহারে সচেতনতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। তবে উইন্ডোজ থেকে লিনাক্সে গিয়ে সবচেয়ে বড় যে সমস্যা দেখা দেয়, তা হলো সফটওয়্যার বিপত্তি। লিনাক্সের জন্য সফটওয়্যারের এক বিশাল ভা-ার রয়েছে এবং এখানে উইন্ডোজের প্রায় প্রতিটি সফটওয়্যারেরই বিকল্প সফটওয়্যার পাওয়া যায়। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, এই বিপুল ভা-ার থেকে একটি একটি করে ডাউনলোড ও ইন্সটল করে তা আপনার কার্যোপযোগী কি না তা দেখার ধৈর্য্য না থাকারই কথা।
ভিডিও এডিটিং কমবেশি আমরা সবাই হয়তো করে থাকি। সাধারণত পেশাদার কাজে অ্যাডোবি প্রিমিয়ার প্রো ব্যবহার করা হলেও আমার মতো সাধারণ ব্যবহারকারীরাও এমন ভিডিও এডিটর ছোটখাটো কাজে ব্যবহার করে থাকে। লিনাক্সের এমন একটি সফটওয়্যারের সঙ্গে আজ পরিচয় করিয়ে দেব যেটি ব্যক্তিগত ভিডিও এডিটিংয়ের কাজে বেশ উপকারী হবে বলে মনে করি।

ওপেনশট

ওপেনশট একটি লিনাক্সভিত্তিক ভিডিও এডিটর প্রোগ্রাম। এটি ব্যবহার করে খুব সহজেই একাধিক ভিডিও ক্লিপ একত্র করা, ভিডিও ও অডিও ক্লিপ একত্র করা, স্থিরচিত্র ব্যবহার করে স্লাইডশো তৈরি করার মতো ছোটখাটো কাজগুলো করা সম্ভব। কেবল তাই নয়, হোম ভিডিও এডিটিং, টেলিভিশনের বিজ্ঞাপনচিত্র, অনলাইন ফিল্ম ইত্যাদি মাঝামাঝি মানের কাজের জন্যও ওপেনশট জনপ্রিয়।

ডাউনলোড

এখানে ক্লিক করে ওপেনশট ডাউনলোড করতে পারবেন। উল্লেখ্য, উবুন্টু ১০.০৪-এর জন্য নতুন কোনো সংস্করণ বের না হলেও ৯.১০-এর জন্য উপযোগী করে তৈরি সংস্করণটিই অধিকাংশ কম্পিউটারে কোনো সমস্যা ছাড়াই চলে।

ব্যবহার

ভিডিও এডিটরটি ডাউনলোড ও ইন্সটল সম্পন্ন হলে অ্যাপ্লিকেশন থেকে সাউন্ড অ্যান্ড ভিডিও সাবমেনুতে ওপেনশন পাবেন। প্রোগ্রামটি রান করুন।
openshot-main
ফাইল থেকে ইমপোর্ট ফাইলস-এ ক্লিক করে কাজের জন্য ছবি, ভিডিও বা অডিও ফাইল ইমপোর্ট করুন।
openshot-import-files
উদাহরণ হিসেবে ছবি ইমপোর্ট করে দেখানো হলো। ইমপোর্ট সম্পন্ন হলে ছবিগুলোকে টাইমলাইনে ড্র্যাগ অ্যান্ড ড্রপ করুন নিজের পছন্দমতো।
openshot-add-files-to-timeline
এবার প্রজেক্ট ফাইলের পরের ট্যাব ট্রানজিশন থেকে পছন্দসই ট্রানজিশন ইফেক্ট নির্বাচন করে তা ছবিগুলোর মাঝে বসিয়ে দিন। এবার প্লে বাটন চেপে দেখুন কী তৈরি করলেন। এভাবে আপনি নিজেই ধীরে ধীরে দক্ষ এডিটর হতে পারবেন। যখন আপনার কাজ নিয়ে সন্তুষ্ট হবেন, তখন ভিডিওটি এক্সপোর্ট করার জন্য ফাইল থেকে এক্সপোর্টে ক্লিক করুন। এখানে সিম্পল ও অ্যাডভান্সড নামে দু’টো ট্যাব পাবেন। সিম্পল থেকেও ভিডিও আউটপুট ফরম্যাট সিলেক্ট করে নিতে পারেন। অথবা অ্যাডভান্সড ট্যাব থেকে বাড়তি সেটিংস ঠিক করে ভিডিওটি এক্সপোর্ট করতে পারবেন।
openshot-transition
দুয়ের অধিক ভিডিও ক্লিপ বা ছবির মাঝে এভাবে ট্রানজিশন ইফেক্ট যোগ করতে পারবেন ওপেনশটের মাধ্যমে।
openshot-export-file-simple
openshot-export-file-advanced

অন্যান্য সুবিধাদি

ইমেজ সিকুয়েন্সিং

আপনি চাইলে একটি ভিডিওক্লিপকে কতগুলো ইমেজ আকারে বের করতে পারবেন ওপেনশটের সাহায্যে। সোর্স ভিডিও ফাইলটির প্রতিটি ফ্রেমকে পিএনজি ফাইল আকারে সেভ করাই ওপেনশটের কাজ।

মাল্টিপল টাইমলাইন

অ্যাডোবি প্রিমিয়ার প্রো-তে যারা অভ্যস্ত, তারা অবশ্যই জানেন টাইমলাইনে কতগুলো লেয়ার হিসেবে যোগ করা যায়। ঠিক একই সুবিধা ওপেনশটেও রয়েছে। এর মাধ্যমে ব্যাকগ্রাউন্ডের জন্য একটি টাইমলাইন, অডিওর জন্য একটি টাইমলাইন, ভিডিওর জন্য একটি টাইমলাইন, ট্রানজিশন ইফেক্টের জন্য একটি টাইমলাইন এভাবে একাধিক টাইমলাইন যোগ করতে পারবেন।

ডিজিটাল ভিডিও ইফেক্ট

ব্রাইটনেস, গামা, গ্রেস্কেল ইত্যাদি উন্নততর ইফেক্ট যোগ করার সুবিধা রয়েছে ওপেনশটে। ট্রানজিশন ছাড়াও এসব বাড়তি সুবিধা ওপেনশটের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।

মন্তব্য

সবমিলিয়ে অসাধারণ একটি ভিডিও এডিটরের নাম ওপেনশট। পেশাদার কাজেও বেশ ব্যবহারোপযোগী লিনাক্সের এই সফটওয়্যারটি যদিও তা কোনোভাবেই ফাইনাল কাট প্রো’র মতো উচ্চমানের নয়। এক কথায়, ঘরোয়া কাজে এবং প্রতিষ্ঠানের ছোটখাটো বিজ্ঞাপন বা অনলাইন ভিডিও তৈরিতে লিনাক্সের জন্য দারুণ একটি সফটওয়্যার ওপেনশট।